Search
Close this search box.

ভোরের সুরে ভরপুর এক গ্রাম কোয়েল পাখির গানেই প্রাণ ফিরে পায় এই গ্রাম।ভোরের সুরে ভরপুর এক গ্রাম কোয়েল পাখির গানেই প্রাণ ফিরে পায় এই গ্রাম।ভোরের সুরে ভরপুর এক গ্রাম কোয়েল পাখির গানেই প্রাণ ফিরে পায় এই গ্রাম।ভোরের সুরে ভরপুর এক গ্রাম কোয়েল পাখির গানেই প্রাণ ফিরে পায় এই গ্রাম।ভোরের সুরে ভরপুর এক গ্রাম কোয়েল পাখির গানেই প্রাণ ফিরে পায় এই গ্রাম।

ভোরের সুরে ভরপুর এক গ্রাম — কোয়েলের রাজ্যে আপনাকে স্বাগতম

ভোর হলেই শোনা যায় কোয়েলের ডাক।

যে পাখির ডাক আজকাল আর খুব একটা কানে আসে না,

সেই বিলুপ্তপ্রায় কোয়েল পাখির গানেই প্রাণ ফিরে পায় এই গ্রাম।

ভোর থেকে রাত—দিনভর এদের মধুর সুরে মুখরিত থাকে চারপাশ।

আশেপাশের এলাকার মানুষ তো বটেই, দূরের আত্মীয়স্বজনরাও এখানে আসেন শুধু এই ডাক শুনতে। হাতে ধরেও দেখা যায় রঙে রঙিন কোয়েল—এ যেন প্রকৃতির সাথে নিজের একেবারে ঘনিষ্ঠ হয়ে যাওয়ার অনুভূতি।

এই গ্রামের একটি বাড়িতে দেখা মিলল কোয়েলের আস্ত এক ঝাঁক। শখ থেকেই শুরু করেছিলেন দিগন্ত মন্ডল। আত্মীয়ের বাড়ি থেকে মাত্র দেড়শো কোয়েল এনে পালন শুরু করেছিলেন তিনি। যত্ন, ভালোবাসা আর উপযুক্ত পরিবেশ—সবকিছু মিলিয়ে আজ সেই সংখ্যা দাঁড়িয়েছে হাজারের বেশি।

বাড়ির লোকজন জানালেন, এখনই তাঁরা পাখি বিক্রির কোনো পরিকল্পনা নেই। ভবিষ্যতে হয়তো বাণিজ্যিকভাবে পালন করার চিন্তা করবেন। আপাতত এই কোয়েল পাখিরাই তাঁদের পরিবারের মতো।

ঝাঁকে ঝাঁকে পাখির ডাক, উড়াউড়ি আর সেই মায়াময় পরিবেশ—এই বাড়িতে এলেই মনে হবে আপনি যেন কোয়েল পাখিদের মাঝেই বসে আছেন। প্রাণটা জুড়িয়ে যাবে মুহূর্তেই।

ঠাকুরনগর বড়া — দিগন্ত মন্ডল এর বাড়ি
যেখানে ভোর মানেই কোয়েলের গান.

প্রকৃতির কোলে ফিরে যাওয়ার সঠিক ঠিকানা।

Share this article

More News

ভোরের সুরে ভরপুর এক গ্রাম কোয়েল পাখির গানেই প্রাণ ফিরে পায় এই গ্রাম।ভোরের সুরে ভরপুর এক গ্রাম কোয়েল পাখির গানেই প্রাণ ফিরে পায় এই গ্রাম।ভোরের সুরে ভরপুর এক গ্রাম কোয়েল পাখির গানেই প্রাণ ফিরে পায় এই গ্রাম।ভোরের সুরে ভরপুর এক গ্রাম কোয়েল পাখির গানেই প্রাণ ফিরে পায় এই গ্রাম।ভোরের সুরে ভরপুর এক গ্রাম কোয়েল পাখির গানেই প্রাণ ফিরে পায় এই গ্রাম।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *